মানুষ অসুস্থ হলে ডাক্তার ডাকে আর সরকার অসুস্থ হলে পুলিশকে ডাকেঃ-
সরকার পুলিশকে সামনে রাখে,থানা আড়ে লুকিয়ে পড়ে।এই মেদিনীপুর ও ঘাটালের পুলিশকে একদিন ছুটি দেওয়া হোক।একদিনের জন্য থানায় তালা দেওয়া হোক এই সরকার পড়ে যাবে।পুলিশ সরে গেলে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সরকার মেদিনীপুর, পশ্চিমবঙ্গে থাকবে না,সরকার দৌড়ে গিয়ে নেপাল, বাংলাদেশে বা ইমরান খানের পাকিস্তানে আশ্রয় নেবে। এদের লজ্জা নেই আর লজ্জা হবেও না।আপনারা ঘাড় ধরে বের করে দিলেও লজ্জা হবে না।লজ্জা মানুষের থাকে নাহলে থাকেনা, লজ্জা ম্যানুফ্যাকচার করা যায় না।লজ্জা থাকলে যখন হাজার হাজার মানুষের টাকা মেরে সারদার কর্তা ও রাজ্যের নেতা মন্ত্রীরা এসি রুমে বসেছিলেন তখন কাউকে সত্যগ্রহ করতে দেখা যায়নি।একজন কমিশনারের বাড়িতে কেন্দ্রীয় সরকারের আধিকারীকরা যেতেই শুরু হল সত্যগ্রহ।সারদার পর এল নারদা সবাই আপনারা দেখলেন কিভাবে টাকা ঢুকছে টবিলের তলায়।মমতা বন্দোপাধ্যায় ইলেকশন ক্যাম্পে গিয়ে বললেন আমি আগে জানলে এদের টিকিট দিতাম না।আগে জাননি পড়ে তো জেনেছো,কি করেছ।তখন একটা লোকেরও কেশ হয়নি।কেশ হয় কার মকুল রায়,ভারতী ঘোষ,আনিসুর রহমানের অর্জুন সিংহের, যদি তারা বিজেপিতে যোগদান করে তবেই না হলে হয় না।যে বিজেপি করবে তাকেই জেলে যেতে হবে।তৃণমূল করলে হোটেলে যাবে, বাগান বাড়িতে যাবে।